রাষ্ট্র, সমাজ ও সাংবাদিকদের শত্রু বিএনপি: তথ্যমন্ত্রী
Dext News
-
আপলোডের সময় :
শনিবার, নভেম্বর ২৫, ২০২৩,
"তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বাংলাদেশের সামাজিক ও রাজনৈতিক সমস্যার মুখোমুখি সম্মুখীনতা অনুভব করছেন বিএনপির ষড়যন্ত্রের সম্মুখীনতার উপলক্ষে একটি আলোচনা সভায়"।
“তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ: বাংলাদেশের সমাজ ও রাজনৈতিক মুখোমুখি সমস্যার সংঘর্ষে বিএনপির ষড়যন্ত্র”
শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের বঙ্গবন্ধু হলে সাপ্তাহিক ‘চাটগার সংবাদ’ পত্রিকার ১১তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্যমন্ত্রী বলেন।
“তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ জানান, বিএনপি দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চালানোর চেষ্টায় ইঁদুরের মত গর্তে ঢুকেছে। তারা অপপ্রচার এবং হিংসাত্মক প্রতিক্রিয়া দিয়েছে, কারিগরি হামলা চালানো হয়েছে এবং মানুষের ওপর হামলা চালানো হয়েছে। তারা আত্মীয়দের বাড়ি ফুটিয়ে দিয়েছে, স্কুল ও বাড়ি দখল করেছে, এবং ৩২ জন সাংবাদিককে পিটিয়ে আহত করেছে।
বিএনপির নেতারা আগুন চালিয়েছে সাংবাদিকদের গাড়িতে। হাছান মাহমুদ জানান, পূর্বে বাংলাদেশে বায়তুল মোকাররমে হত্যা, আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল, যা প্রভুত্বের দল দ্বারা নিষ্প্রভাবে অবলম্বন করা হয়েছিল। তারা বলেন, তারা এই সময় আবারও ষড়যন্ত্রের হুমকির মুখোমুখি আছে। তিনি আরও জানান, বাংলাদেশ পৃথিবীর অন্যান্য দেশের চেয়ে আগ্রহশীল, কিন্তু কৃষিজমি কম, তারা সমস্যাগ্রস্ত। তারা মানবিকতা ও প্রজন্মের বিরুদ্ধে আত্মীয়দের আগুনে পুড়িয়ে দিচ্ছে, যা অত্যন্ত দুঃখজনক।
আইতিহাসিক ঘটনাগুলি এবং তত্ত্বাবধানের কথা বলতে গিয়ে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ২০১৩-১৪ ও ১৫ সালে দেশকে ধ্বংস করার জন্য বায়তুল মোকাররমে আগুন দাগটির মাধ্যমে প্রতিরোধ করা হয়েছিল। বিএনপি-জামায়াত সংস্থার পক্ষ থেকে তখন মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করা হচ্ছিল, যা পবিত্র কোরআনে তারা বিধান করেছিল। তাদের পক্ষ থেকে সাড়ে তিন হাজার গাড়ি এবং বেশিরভাগ ট্রেন-লঞ্চ আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল।
বিএনপি-জামায়াত কর্মীরা প্রায় ১৮ সাল ধরে দেশে বিরুদ্ধে অনেক ষড়যন্ত্র চালিয়েছে, যা তাদের প্রতিহত করা দরকার। তিনি আরও জানান, বাংলাদেশ যেখানে ঝড়, বন্যা, জলোচ্ছ্বাসের মুখোমুখি; এই সমস্যার সাথে সবচেয়ে ঘনবসতি দেশ, যেখানে পৃথিবীর অন্য দেশের চেয়ে কৃষিজমি কম, সমস্যার সাথে সব ধরনের প্রতিকূলতা এবং প্রতিবন্ধকতা দেখা গিয়েছে। এখন জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে খাদ্যের স্বয়ংসম্পূর্ণতা লক্ষ্য করা হয়েছে।”
শেয়ার করুন:
এ সংক্রান্ত