বিকেলে তেজগাঁওয়ে অবস্থিত ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে পাঁচ জেলার নির্বাচনী জনসভায় শেখ হাসিনা তার ভাষণে বলেছেন যে, আসন্ন নির্বাচনে দলের কেউ সংঘাত করলে তার রেহাই নেই। তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরো বলেন, বোতামের পাশে যারা জনগণের ভোট অধিকার দেবে তারা হবে নির্বাচিত। কারো অধিকারে হস্তক্ষেপ করা যাবে না।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ভোটের অধিকার দিয়েছে আওয়ামী লীগ এবং সেটা অব্যাহত থাকবে। আমি আহ্বান জানাই সকলের কাছে যাতে সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ না ঘটে। তিনি সহযোগিতা করার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান।
শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপির জন্ম হচ্ছে কার দ্বারা? অবৈধভাবে সংবিধান লঙ্ঘনকারী, সেনা আইন লঙ্ঘনকারী, ক্ষমতা দখলকারী এক জেনারেলের পকেট থেকে। জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছিলেন এবং তাদের কাজ অবৈধ।
শেখ হাসিনা তারা উল্লেখ করেন, আওয়ামী লীগ এ দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করে। বিএনপির কাজ হচ্ছে জ্বালাও পোড়াও, অগ্নি সন্ত্রাস।
স্মার্ট বাংলাদেশ হচ্ছে সার্বিক উন্নয়ন এবং প্রজন্মের পর প্রজন্ম সুফল ভোগ করা যেতে পারে। তাই আমরা প্রেক্ষিত পরিকল্পনা নিয়েছি যাতে ২০৪১ সালে বাংলাদেশ হতে পারে স্মার্ট দেশ।
আমি তাদের কাজের সত্যতা নিশ্চিত করতে চাই এবং বাংলাদেশকে দুর্নীতিমুক্ত করার জন্য সবার ভালো সহযোগিতা চাই। দুর্নীতি একটি দেশকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করে তাই আমাদের লক্ষ্য দুর্নীতিমুক্ত, ন্যায়, সমতাভিত্তিক সমাজের গঠন। আমরা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে চাই।