1. amarsokal24news@gmail.com : Amar Sokal 24 : Amar Sokal 24
গ্রামাঞ্চল থেকে হারিয়ে যাচ্ছে ধান সংরক্ষণের বাঁশের তৈরি (গোলা) - আমার সকাল ২৪ |
১০ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ| ২৫শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শরৎকাল| বৃহস্পতিবার| সকাল ৭:৩৪|
ব্রেকিং নিউজ:
জগন্নাথপুর ওয়ার্ড বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত ভারতীয় মাদকসহ গ্রেফতার ২ জন জগন্নাথ পুর এক বছরের সাজা প্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার নওগাঁয় বিরোধের জেরে কৃষকের কাঁচা ধান কেটে বিনষ্ট, থানায় অভিযোগ নওগাঁয় ২৫ বোতল ফেনসিডিল সহ আটক এক নারী টাঙ্গাইলে মাথায় গাছ পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু মন্দিরের সার্বিক নিরাপত্তার ও তত্বাবধায়নে ছাত্র দল রাজশাহী আসন ৩ (পবা-মোহনপুর) সাবেক এমপি গ্রেফতার। “গজারিয়ায় নিখোঁজ ছোট্ট রিয়া, ২৪ ঘণ্টা ধরে হন্যে হয়ে খুঁজছে পরিবার” বগুড়ায় ৪০বোতল ফেনসিডিল সহ একজন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার। কারাগারে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। জামায়াতে ইসলামীর বিশাল জনশক্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত সালথায় বর্ণাঢ্যভাবে বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত আগস্টের হত্যা মামলার আসামি ডাবলু সরকার গ্রেফতার। নওগাঁয় শিক্ষকদের দাবী বাস্তবায়নে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান রাজশাহীতে গণমাধ্যমে মিথ্যা তথ্য প্রচার করার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন ভুয়া পরীক্ষার্থী কেলেঙ্কারি: বলদিয়াঘাট মাদ্রাসার সুপারের এমপিও স্থগিত প্রথমবারের মতো শহীদদের স্মরণে ইসলামী সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত ফুলছড়িতে আন্তর্জাতিক অহিংস দিবস উপলক্ষে মানববন্ধন। সালথায় খেলাফত যুব মজলিসের জনশক্তি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

গ্রামাঞ্চল থেকে হারিয়ে যাচ্ছে ধান সংরক্ষণের বাঁশের তৈরি (গোলা)

আহসান হাবীব
  • আপলোডের সময় : সোমবার, মে ১৩, ২০২৪,
গ্রামাঞ্চল থেকে হারিয়ে যাচ্ছে ধান সংরক্ষণের বাঁশের তৈরি (গোলা)
গ্রামাঞ্চল থেকে হারিয়ে যাচ্ছে ধান সংরক্ষণের বাঁশের তৈরি (গোলা)

গ্রামাঞ্চল থেকে হারিয়ে যাচ্ছে ধান সংরক্ষণের বাঁশের তৈরি (গোলা)

 

আহসান হাবীব
গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি,

 গ্রামাঞ্চলে ধান সংরক্ষণের জন্য ঐতিহ্যবাহী বাঁশের তৈরি বড় পাত্র, যা গোলা নামে পরিচিত, এখন বিলুপ্তির পথে। ডুলি বা বেড় নামেও পরিচিত এই গোলা, এক সময় গ্রামের গৃহস্থ পরিবারের খাদ্য নিরাপত্তার প্রতীক ছিল।

ধানের মৌসুমে, ধান কেটে শুকিয়ে গোলায় সংরক্ষণ করা হত। প্রয়োজনে, ধান বের করে ভেঙে চাউলে রূপান্তর করা হত।

গোলা শুধু ধান সংরক্ষণের জন্যই ব্যবহৃত হত না। টাকার প্রয়োজন হলে, গোলা থেকে ধান বিক্রি করে আয়ও করা হত। এমনকি, চোর-ডাকাতের ভয়ে, মূল্যবান জিনিসপত্রও গোলায় লুকিয়ে রাখা হত।

কিন্তু আধুনিকতার ছোঁয়ায়, গোলার ব্যবহার দিন দিন কমে আসছে। বাঁশের অভাব, গোলা তৈরির উচ্চ খরচ, এবং স্থায়ী বিকল্পের আবির্ভাব এর প্রধান কারণ।

প্লাস্টিকের ড্রাম এবং টিনের গোলা এখন বেশি জনপ্রিয়। এগুলো টেকসই, চুরির ঝুঁকি কম, এবং ঘরের বাইরেও রাখা যায়

ফলে, গোলা তৈরির ঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছেকারিগররা এই পেশা ছেড়ে অন্য পেশায় চলে যাচ্ছে। নতুন প্রজন্ম এই পেশায় আগ্রহী নয়।

এই ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য, প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। বাঁশ চাষ বৃদ্ধি, গোলা তৈরির প্রশিক্ষণ প্রদান, এবং গোলার ব্যবহারে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।

গোলা শুধু একটি ধান সংরক্ষণের পাত্র নয়, এটি বাংলার গ্রামীণ ঐতিহ্যের একটি অংশ। এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখা আমাদের সকলের দায়িত্ব।

 

আরও #:

  • একটি বড় গোলায় ৩০ থেকে ৪০ মন, মাঝারি সাইজের গোলায় ২০ থেকে ৩০ মন, এবং একটি ছোট গোলায় ১০ থেকে ২০ মন ধান সংরক্ষণ করা যায়।
  • ইদুঁরের উপদ্রবের কারণে অনেকে গোলা ব্যবহার বন্ধ করে দিয়েছেন।
  • টিনের ড্রাম এবং প্লাস্টিকের গোলা পরিষ্কার করা সহজ, যা গোলার তুলনায় বেশি সুবিধাজনক।

শেয়ার করুন:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ সংক্রান্ত

আমার সকাল ২৪  ই – পেপার

 © All rights reserved 2024 Amar Sokal 24
x
x