আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক সংবাদপত্রিকা মেধায়ে উল্লেখ করেছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অনেক ষড়যন্ত্র ঘটিয়েছে বলে। তিনি বিএনপির নির্বাচনবিরোধী কর্মকান্ড আর সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের উল্লেখ করেন। আওয়ামী লীগ এই কারণে ভারচুয়াল নির্বাচনী জনসভা অনুষ্ঠান করেছে বিভিন্ন জেলায়।
তারা মন্তব্য করেন, বাংলাদেশের উন্নয়ন ও মানুষের ভাগ্যের বিষয়ে অব্যাহত রেখেছে আওয়ামী লীগ সরকার। তাদের দায়িত্ব বলে মনে আছে মানুষের জীবন উন্নত করা।
এছাড়া, শেখ হাসিনা জানান, নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেবল সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য নিশ্চিত করবে দেশের উন্নয়নের দিকে। তারা বিশ্বাস করেন না বিএনপি না এলে নির্বাচন সঠিকভাবে অংশগ্রহণমূলক হবে।
শেখ হাসিনা একাধিক জেলায় জনসভায় বক্তব্য রাখেন, তারা জানান, তাদের কাজ হলো মানুষের পোড়ানো এবং নির্বাচন বানচাল করা। তাদের অব্যাহত রেখেছে দেশের উন্নয়নের ধারা।
শেখ হাসিনা আবারও মন্তব্য করেন, দেশের ভাগ্য পরিবর্তন হবে না বিএনপি ছাড়া। তারা সবসময় নির্বাচন বানচালের তালে থাকে। এর বিপরীতে, আওয়ামী লীগ সরকার দেশের উন্নয়নের দিকে অব্যাহত রেখেছে।
শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন হয় না। তারা জানান, এই বারের নির্বাচনে অনেক চক্রান্ত হচ্ছে, তাই নির্বাচনী পরিবেশ সুন্দর ও প্রতিদ্বন্দিতাপূর্ণ হোক সে দিকে সবাই খেয়াল রাখবেন।
বিশেষত, তিনি দাবি করেন, নির্বাচনে অংশগ্রহণ করাই হবে নির্বাচনের বিশ্বাসযোগ্য সহায়তা। এরা বিশ্বাস করেন না বিএনপি না এলে নির্বাচন সঠিকভ
াবে অংশগ্রহণমূলক হবে।
শেখ হাসিনা জনগণের কাছে আহ্বান জানান, নৌকা মারতে হলে আওয়ামী লীগকে সমর্থন করে উন্নত-সমৃদ্ধ জীবনের ধারা অব্যাহত রাখবেন। এছাড়া, তিনি বলেন, নির্বাচনে চক্রান্ত-ষড়যন্ত্রের তালে থাকে বিএনপি-জামায়াত। তারা নির্বাচনে না এলে অংশগ্রহণ করবে না।
শেখ হাসিনা দাবি করেন, ভোটারদের অংশগ্রহণ করলেই নির্বাচন সঠিকভাবে পরিচালিত হবে। তারা জানান, সন্ত্রাসী দলের অংশগ্রহণ কোনো কল্যাণ নিতে পারবে না দেশে।
শেখ হাসিনা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানে অনেকগুলো চক্রান্তের মধ্যে নির্বাচন সাজানোর জন্য বিশেষ মনোনীত রকম সম্পর্ক করেন।
তিনি বলেন, জনগণের মনোনীতিতে আওয়ামী লীগ আবারও মানুষের সেবা করার সুযোগ পাবে। এই সুযোগের প্রত্যাশা রেখেছেন।
একাধিক জেলায় জনসভা অনুষ্ঠান করেন শেখ হাসিনা, যেগুলোর মধ্যে ময়মনসিংহ বিভাগের জামালপুর ও শেরপুর, ঢাকা বিভাগের কিশোরগঞ্জ ও নরসিংদী এবং চট্টগ্রাম বিভাগের চাঁদপুর ও বান্দরবান।