“সৌদি আরব থেকে বাংলাদেশ: খামার মালিকের জীবনযাত্রা ও বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সাথে পরিচয়”
দীর্ঘদিন ধরে সৌদি আরবের দাম্মাম আল হাচা শহরের বাসিন্দা সামিম আহমেদ হলিবির খামারে কর্মরত কৃষিকর্মীরা সামিম আহমেদ হলিবি এবং তার ছেলে আব্দুল লিল হলিবি সঙ্গে বাংলাদেশে একটি দীর্ঘ প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতা ও সহানুভূতিতে আসতে পেরেছেন।
সঙ্গে আসা কৃষিকর্মীদের মধ্যে খাইরুল ইসলাম (৪০), আব্দুল হামিদ (৩৫), ও সারোয়ার হোসেন সাহিদ (৩০) হিসাবে অন্যতম। খাইরুল ইসলাম খামারে ২০ বছর ধরে মাজরায় এবং হামিদ ও সাহিদ সাত বছর ধরে কৃষিকাজ করেন তারা। এই তিন জন পূর্বে একই প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন এবং কফিল বা মালিক সামিম আহমেদ হলিবির সঙ্গে দীর্ঘদিন কাজ করে তাদের মধ্যে একটি মিত্রতা গড়ে তুলেছিলেন। এই সম্পর্কের মাধ্যমে সামিম আহমেদ হলিবি খাইরুল, হামিদ, ও সাহিদের মেধা ও ভালোবাসা অর্জন করেন।
সৌদি আরব থেকে এসে বাংলাদেশের প্রাচীন সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের সাথে সংস্কার করতে প্রস্তুত তারা ঘুরে দেখবেন বাংলাদেশের সৌন্দর্য।
মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর, সকালে হেলিকপ্টার দিয়ে কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর পৌঁছেন তারা। প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা উত্সুকভাবে সামিম আহমেদ হলিবি ও তার ছেলের স্বাগত করেন। স্থানীয় লোকজন ফুলের মালা দিয়ে তাদের অভিনন্দন জানান। পরে প্রাইভেট গাড়িতে তারা কিশোরগঞ্জের সাহেবের চর গ্রামের বাসায় চলে যান।
সামিম আহমেদ হলিবি প্রথমবারের মতো খুবই খুশি বাংলাদেশে এসে। তার জন্য তার কর্মচারীরা আমার সন্তানের মতো হিসেবে মনে হতে থাকে। তারা অনেকটা আমার কাছে পরিবারের মতো। আমি তাদের ওপর অনেক নির্ভরশীল এবং তাদের সাথে বিনয় এবং সততা দেখ
াতে চাই।
আব্দুল হামিদ জানান, বাড়িতে কফিল আসায় খুব আনন্দিত। তারা বাংলাদেশের সৌন্দর্য এবং ঐতিহ্য-সংস্কৃতি দেখতে আগ্রহী।