“মিয়ানমারে প্রতিরোধ ও অশান্তি: জনগণের সংঘর্ষে বিপর্যস্ত অবস্থা”
মিয়ানমারের অবস্থা বিপর্যস্ত ও চিন্তাজনক নজর পড়ছে। অস্থিরতা ও দুর্নীতির সংকেত দেওয়া হচ্ছে যেখানে আগ্নেয়গিরিতের পৃথিবীতে শান্তির বিরুদ্ধে ছোট ছোট ঘটনা ঘটছে। মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে সতর্ক থাকতে এবং জরুরি পরিস্থিতির মোকাবিলার জন্য তাদের প্রস্তুত থাকা প্রদত্ত হয়েছে। বিদ্রোহী অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে অস্থিরতা ও শঙ্কা ছড়িয়েছে, যা সরকারের নিরাপত্তায় নজর পড়ে।
মানুষের অসুরক্ষা ও জীবনের বিপর্যস্ত অবস্থায় বিপর্যস্ত ক্ষেত্রে হত্যা ও আগ্নেয়গিরি দেখা দিচ্ছে। গত কয়েক দিনের মধ্যে মিয়ানমার সেনাবাহিনী হাজার হাজার মানুষের ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়েছে এবং তারা অন্যত্র আশ্রয় নিতে প্রবৃত্ত হচ্ছে। আশ্রয় পেয়েছে ভারত এবং চীনের সীমান্ত এলাকায়।
বিশ্বব্যাপী বার্তা সংস্থা রয়টার্সে প্রকাশিত ভিডিও ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, মিয়ানমারের পূর্বাঞ্চলীয় কায়াহ রাজ্যে সেনাবাহিনীর কিছু ক্যাম্প বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সদস্যদের জালিয়ে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও, বিদ্রোহী অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে সেনাবাহিনীর সব ক্যাম্প বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দ্বারা জালিয়ে দেওয়া হয়েছে।
অঞ্চলটির বিদ্রোহী দাবি করছে, তারা সেনাবাহিনীর দমন থেকে রক্ষা পেতে আঞ্চলিক সশস্ত্র গোষ্ঠী একত্রিত হয়ে যুদ্ধে নেমেছে। তারা নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য স্বাধীনভাবে বেঁচে থাকতে ও প্রশিক্ষণের দাবি করছে।
মিয়ানমারের মুখোমুখি বিদ্বেষ ও অশান্তি বার্তাজনিত এবং রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতার ফল। সবচেয়ে নিকটে ব্যারাকান্দি শহরের রোহিঙ্গা শহরে নির্যাতন এবং বঞ্চনা এখন পর্যাপ্ত সময় ধরে অনেক মানুষের জীবন এবং অধিকার নিশ্চিত করতে ব্যাপক আচরণের নিষেধাজ্ঞা দেয়া উচিত। সাম্প্রদায়িক এবং নাগরিক সম্প্রদায়ের প্রতি সহানুভূতি এবং শান্তির দিকে সকলেরই প্রয়োজন।