
স্টাফ রিপোর্টার | ঢাকা:
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দীর্ঘ ১৭ বছর নির্বাসনের পর দেশে প্রত্যাবর্তন করে একটি তাৎপর্যপূর্ণ রাজনৈতিক অধ্যায়ের সূচনা করেছেন। তিনি তাঁর বক্তব্যে তরুণ সমাজকে দেশের উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি হিসেবে আখ্যায়িত করে শান্তি, সহনশীলতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।
তারেক রহমান বলেন, “শান্তি ও শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা কেবল রাষ্ট্রের একক দায়িত্ব নয়; এটি সমাজের সকল শ্রেণি ও পেশার মানুষের সম্মিলিত দায়বদ্ধতা। সকল ধর্ম, শ্রেণি ও পেশার মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে একটি সুখী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়াই আমাদের রাজনৈতিক প্রত্যয়।”
তিনি অতীতের দুঃখজনক অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিতে এবং ভবিষ্যতে কোনো নাগরিকের অন্যায়ের শিকার হওয়া রোধ করতে ন্যায়বিচার, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের প্রতি অটল শ্রদ্ধা প্রদর্শনের আহ্বান জানান।
তারেক রহমান জোর দিয়ে বলেন, “মত ও পথের ভিন্নতা থাকলেও জাতীয় স্বার্থে সবাই ঐক্যবদ্ধ হলে দেশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণ সম্ভব। বিভাজন নয়, ঐক্য; প্রতিহিংসা নয়, সহমর্মিতা; বিশৃঙ্খলা নয়, শান্তি।”
স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের এই ঘটনা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ও সহনশীলতার বার্তা হিসেবে চিহ্নিত হবে।