বাংলাদেশের মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীদের জন্য ০১৬ কোডটি অত্যন্ত পরিচিত। এটি বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর এয়ারটেল বাংলাদেশ-এর কোড। এয়ারটেল বাংলাদেশ ২০১০ সালে যাত্রা শুরু করে এবং বর্তমানে এটি দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল ফোন অপারেটর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত।
১. পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল নেটওয়ার্ক:
এয়ারটেলের ০১৬ সিম ব্যবহারকারীরা ৪জি, ৩জি এবং ২জি নেটওয়ার্কের সুবিধা পান। এটি উচ্চগতির ইন্টারনেট এবং স্পষ্ট কল কোয়ালিটি নিশ্চিত করে।
২. রিচার্জেবল সিম:
ব্যবহারকারীরা সহজেই তাদের সিমে পয়েন্ট রিচার্জ করে ডেটা প্যাক, কল রেট এবং অন্যান্য সার্ভিস কিনতে পারেন।
৩. কাস্টমার কেয়ার সুবিধা:
এয়ারটেলের গ্রাহক সেবা কেন্দ্র এবং অনলাইন সাপোর্ট সিস্টেম ব্যবহারকারীদের যেকোনো সমস্যা দ্রুত সমাধান করে।
৪. বিভিন্ন অফার ও প্যাকেজ:
এয়ারটেল নিয়মিতভাবে আকর্ষণীয় ডেটা প্যাক, কল রেট এবং কম্বো অফার প্রদান করে, যা ব্যবহারকারীদের জন্য সাশ্রয়ী।
সিম কেনার খরচ: ২০০ টাকা (প্রায়)
রিচার্জ অপশন: ৫০ টাকা থেকে ১০০০ টাকা পর্যন্ত
ডেটা প্যাক: বিভিন্ন মূল্য রেঞ্জে ডেটা প্যাক উপলব্ধ, যা ব্যবহারকারীর চাহিদা অনুযায়ী নির্বাচন করা যায়।
০১৬ সিম নিবন্ধন করতে নিচের ধাপগুলি অনুসরণ করুন:
১. জাতীয় পরিচয়পত্র (NID):
সিম নিবন্ধনের জন্য আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট প্রয়োজন।
২. এয়ারটেল কাস্টমার কেয়ার:
আপনার নিকটস্থ এয়ারটেল কাস্টমার কেয়ার সেন্টারে গিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিন।
৩. বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন:
বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (BTRC)-এর নিয়ম অনুযায়ী, সিম নিবন্ধনের জন্য বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন বাধ্যতামূলক।
৪. সক্রিয়করণ:
নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে, সিমটি কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সক্রিয় হয়ে যাবে।
এয়ারটেল বাংলাদেশের কাস্টমার কেয়ার নাম্বার
হটলাইন নাম্বার: ১২১
ওয়েবসাইট: www.airtel.com.bd
শাখা: সমগ্র বাংলাদেশে এয়ারটেলের শাখা এবং কাস্টমার কেয়ার পয়েন্ট রয়েছে।
মূল্য: কিছু ক্ষেত্রে অন্যান্য অপারেটরের তুলনায় এয়ারটেলের সার্ভিসের মূল্য কিছুটা বেশি হতে পারে।
নেটওয়ার্ক কভারেজ: কিছু প্রত্যন্ত এলাকায় নেটওয়ার্ক কভারেজ সীমিত হতে পারে।
আমাদের সাথেই থাকুন আমাদের ফেসবুক পেজ ফলো করুন। ভিজিট করুন আমার সকাল ২৪। এখানে ক্লিক করুন