শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার দুঃসংবাদের মধ্যে নির্বাচন প্রস্তাব করছেন এবং তারা জনগণের মধ্যে সন্দেহ ও অবিশ্বাস মোছার জন্য আহ্বান জানাচ্ছেন। এই উপদেশের মাধ্যমে তিনি সামান্য বা ব্যাপক যেকোনো নির্বাচন প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে সচেতন থাকার অনুরোধ করছেন। তার মধ্যে রাজনৈতিক দলের প্রতি আদালতপ্রেম দেখিয়েছেন এবং নির্বাচন প্রক্রিয়া নিশ্চিতভাবে সম্পন্ন হতে হবে বলে অনুরোধ করেছেন।
তার বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে একটি হলো তার নির্ভুল দৃষ্টিকেন্দ্রে জনগণের ভোটাধিকার রক্ষা করা। তার পরামর্শে বাংলাদেশের নির্বাচন প্রস্তাবের কোনো রূপান্তর বা দ্বিধাদ্বন্দ্বের সংকেত দেখা যাচ্ছে না। তার সংসদীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের অতিরিক্ত মুখ্য বিষয়টি হলো অপরাধী বা দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে তারা সাক্ষ্য প্রদান করছেন।
এই ধারণা দেখিয়েছেন যে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের বৃদ্ধি এবং জনগণের বিশ্বাস অর্জন সত্ত্বেও নিজেদের মানবাধিকার ও দুর্নীতি থেকে দূরে থাকার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই ধারণা বিনা ত্রুটিতে জনগণের সমর্থন লাভ করছেন। এছাড়া, তিনি একজন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জাতির ভাল সেবা ও বিকাশে মানবাধিকার ও নির্যাতন বিরোধী অবস্থান অভিবাদন করেছেন।