1. amarsokal24news@gmail.com : Amar Sokal 24 : Amar Sokal 24
শুক্রবারের কিছু আমল ও ফজিলত
২৩শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ| ৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| হেমন্তকাল| শনিবার| দুপুর ২:০৮|
ব্রেকিং নিউজ:
ফুলছড়িতে বাল্যবিবাহ, শিশুশ্রম এসআরএইচআর বিষয়ে সংলাপ। জগন্নাথপুর উপজেলা জামায়াতের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ও মজলিশে শূরা গঠন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ আহত -১০ ব্রিটিশ বাংলা এডুকেশন ট্রাস্ট রিসোর্স সেন্টারে শিক্ষার্থীদের সাথে মতবিনিময় সভা জুলাইয়ের আন্দোলন শুধু ভোটের অধিকারের জন্য হয়নি: সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ শান্তিগঞ্জে দু-পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৪০ রাজশাহীতে ভুল সিজারের কারনে প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগ বগুড়ায় মাদক সহ ০৫ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার। জগন্নাথপুর বেইলি সেতুর পাটাতন ভেঙে আটকে গেলো ট্রাক, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন পুলিশের অভিযানে ২০০ বোতল বিদেশি মদসহ ১ জন গ্রেফতার। সরকারি জায়গা দখল করে বিএনপি নেতাদের অবৈধ দোকান নির্মাণ নওগাঁয় আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে হত্যাচেষ্টা মামলা, বগুড়া থেকে আটক ১ ধর্মপাশায় তিনজন মাদকসেবীকে কারাদণ্ড মাধবপুরে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির নামে বরাদ্দকৃত দোকানের ভাড়া উত্তোলন নিয়ে ধোঁয়াশা :তদন্তের দাবি! প্রেমের টানে পটুয়াখালীর দশমিনায় শ্রীলঙ্কান যুবক ক্লাস ফাঁকি দেওয়া ৯ শিক্ষার্থীদের আটক করে পরে অভিভাবকের জিম্মায় ছাড়লো ডিবি জগন্নাথপুরে হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি ম্যাটস শিক্ষার্থীদের হাহাকার: অবহেলার শিকার হয়ে আছে ভবিষ্যতের স্বাস্থ্যসেবকরা! নওগাঁয় ককটেল বিস্ফোরণ ৪০ জনের নামে মামলা, আটক ৩ হবিগঞ্জ বিজ্ঞান মেলা: শিক্ষার মান উন্নয়নে সোলেমান মিয়ার উদ্যোগ

শুক্রবারের কিছু আমল ও ফজিলত

নিজস্ব সংবাদদাতা
  • আপলোডের সময় : শুক্রবার, মে ১৭, ২০২৪,
শুক্রবারের কিছু আমল ও ফজিলত
শুক্রবারের কিছু আমল ও ফজিলত

শুক্রবারের কিছু আমল ও ফজিলত

শুক্রবারের গুরুত্বপূর্ণ আমল

শুক্রবার মুসলমানদের কাছে সপ্তাহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিন। এ দিনে আদম (আঃ) সৃষ্টি করা হয়েছিল, জান্নাতে প্রবেশ করানো হয়েছিল এবং জান্নাত থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল।

শুক্রবারের কিছু গুরুত্বপূর্ণ আমল:

1. জুমার নামাজ:

  • জুমার নামাজ মুসলমানদের উপর ফরজ।
  • প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের জামাতে জুমার নামাজ আদায় করা উচিত।
  • নারীরা ঘরে বসে জুমার নামাজ আদায় করতে পারেন।
  • জুমার নামাজের আগে গোসল করা, মসজিদে হেঁটে যাওয়া এবং সুন্দর পোশাক পরা সুন্নত।

2. দরূদ শরীফ পাঠ:

দরুদ শরিফের ফজিলত:

দরুদ শরিফ হচ্ছে নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা প্রকাশের মাধ্যম। দরুদ শরিফ পাঠের মাধ্যমে আমরা নবী (সাঃ)-এর প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা প্রকাশ করি এবং আল্লাহর কাছে তাঁর জন্য রহমত ও বরকতের দোয়া করি।

দরুদ শরিফের অগণিত ফজিলত রয়েছে। এর মধ্যে কিছু উল্লেখযোগ্য ফজিলত হলো:

গুণাহ্ ও পাপের ক্ষমা: দরুদ শরিফ পাঠের মাধ্যমে গুণাহ্ ও পাপের ক্ষমা পাওয়া যায়। হাদিসে রয়েছে, “যে ব্যক্তি আমার প্রতি একবার দরুদ পাঠ করবে আল্লাহতায়ালা তার ওপর দশবার রহমত বর্ষণ করবেন।” (সহিহ মুসলিম)

সওয়াব: দরুদ শরিফ পাঠের মাধ্যমে প্রচুর সওয়াব পাওয়া যায়। হাদিসে রয়েছে, “যে ব্যক্তি আমার প্রতি একশবার দরুদ পাঠ করবে তার জন্য একশটি নেক আমল লেখা হবে।” (তিরমিজি)

জান্নাতের দরজা খোলা থাকে: দরুদ শরিফ পাঠকারীর জন্য জান্নাতের দরজা খোলা থাকে। হাদিসে রয়েছে, “যে ব্যক্তি আমার প্রতি দশবার দরুদ পাঠ করবে তার জন্য জান্নাতের দশটি দরজা খোলা হবে।” (ইবনে মাজাহ)

ফেরেশতাদের দোয়া: দরুদ শরিফ পাঠকারীর জন্য ফেরেশতারা দোয়া করে। হাদিসে রয়েছে, “যে ব্যক্তি আমার প্রতি দরুদ পাঠ করবে সেই মুহূর্তে তার জন্য দশজন ফেরেশতা দোয়া করবে।” (আহমাদ)

মন পরিষ্কার হয়: দরুদ শরিফ পাঠ মনকে পরিষ্কার করে এবং আধ্যাত্মিকতার দিকে মনোযোগ বাড়ায়।

3. সূরা কাহাফ পাঠ:

  • জুমার দিন সূরা কাহাফ পাঠ করলে আগামী সপ্তাহ পর্যন্ত শয়তানের হাত থেকে নিরাপদ থাকা যায়।

4. জুমার দিনের দান:

  • জুমার দিন দান করা অত্যন্ত সওয়াবের কাজ।
  • যেকোনো পরিমাণে দান করা যেতে পারে।

5. জুমার দিনের ইস্তেগফার:

  • জুমার দিন বেশি বেশি ইস্তেগফার করা উচিত।
  • আল্লাহ্ তায়ালা জুমার দিনে ইস্তেগফারকারীদের গুনাহ মাফ করে দেন।

6. জুমার দিনের ওয়াজ-নসীহত শোনা:

  • জুমার দিন মসজিদে ওয়াজ-নসীহত শোনা উচিত।
  • ওয়াজ-নসীহত শুনলে মনের ভেতরে তাওবা জন্মে।

7. জুমার দিনের দোয়া:

  • জুমার দিনের দোয়া কবুল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
  • জুমার দিন নিজের জন্য এবং অন্যদের জন্য দোয়া করা উচিত।

8. জুমার দিনে সূরা ইয়া-সীন  তিলাওয়াত: 

সূরা ইয়া-সীন:

কুরআনের হৃদয়: হাদিসে রয়েছে, “সূরা ইয়া-সীন কুরআনের হৃদয়।” (তিরমিজি)

গুণাহ্ ও পাপের ক্ষমা: জুমার দিন এই সূরা তিলাওয়াত করলে পূর্ববর্তী জুমা থেকে পরবর্তী জুমা পর্যন্ত সকল পাপ ক্ষমা পেয়ে যায়। (তিরমিজি)

মৃত্যুর সময় সান্ত্বনা: এই সূরা তিলাওয়াতকারীর মৃত্যুর সময় ফেরেশতারা তাকে সান্ত্বনা দেবে। (তিরমিজি)

কবর থেকে উঠে আসার সময় আলো: এই সূরা তিলাওয়াতকারীর কবর থেকে উঠে আসার সময় তার মুখ উজ্জ্বল হবে এবং তার জন্য আলো জ্বলে উঠবে। (তিরমিজি)

জান্নাতের দরজা খোলা: এই সূরা তিলাওয়াতকারীর জন্য জান্নাতের দরজা খোলা থাকবে। (তিরমিজি)

9. জুমার দিনের পরিবারের সাথে সময় কাটানো:

  • জুমার দিন পরিবারের সাথে সময় কাটানো উচিত।
  • পরিবারের সাথে গল্প করা, খাওয়া-দাওয়া করা ইত্যাদি করা যেতে পারে।

10. জুমার দিনের গোসল:

  • জুমার দিন গোসল করা সুন্নত।
  • জুমারের গোসল জান্নাতের দরজা খুলে দেয়।

এছাড়াও শুক্রবার দিনের আরও অনেক আমল রয়েছে।

আমাদের উচিত শুক্রবার দিনের গুরুত্ব উপলব্ধি করে এ দিনের আমলগুলো যথাযথভাবে পালন করা।

জুমার দিনের ফজিলত

ইসলামের দৃষ্টিতে জুমার দিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদাপূর্ণ। এ দিনকে সাপ্তাহিক ঈদের দিন বলা হয়। জুমার ফজিলত ও গুরুত্ব সম্পর্কে আল্লাহ পবিত্র কোরআনে এবং রাসূল (সাঃ) বহু হাদিসে বর্ণনা করেছেন।

জুমার দিনের কিছু বিশেষ ফজিলত:

  • সর্বোত্তম দিন: জুমার দিন সকল দিনের মধ্যে সর্বোত্তম। হজরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সাঃ) বলেছেন, “সপ্তাহের দিনগুলোর মধ্যে শুক্রবার সবচেয়ে উত্তম।” ([মুসলিম, হাদিস নং: ৮৫৪])
  • গুণাহ মাফের দিন: জুমার দিন সূর্যোদয় থেকে অস্ত যাওয়া পর্যন্ত গুণাহ মাফের দিন। হজরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সাঃ) বলেছেন, “যে ব্যক্তি জুমার সকালে গোসল করে, তারপর মসজিদে আসে এবং খুৎবা শোনে, তার পূর্ববর্তী জুমা থেকে এই জুমা পর্যন্ত এবং তার সাথে তিন দিনের গুণাহ মাফি হয়ে যায়।” ([বুখারি, হাদিস নং: ৯৩২])
  • দোয়া কবুল হওয়ার সময়: জুমার দিনে দোয়া কবুল হওয়ার একটি নির্দিষ্ট সময় রয়েছে। হজরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সাঃ) বলেছেন, “জুমার দিনে এমন এক সময় আছে যে সময়ে একজন মুসলিম যদি দোয়া করে, তাহলে আল্লাহ তার দোয়া কবুল করেন।” ([বুখারি, হাদিস নং: ৯৩৪])
  • আদম (আঃ) সৃষ্টির দিন: জুমার দিন হজরত আদম (আঃ)কে সৃষ্টি করা হয়েছিল। হজরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সাঃ) বলেছেন, “সকল দিনের মধ্যে শুক্রবার সবচেয়ে উত্তম, কারণ এই দিনে আদম (আঃ)কে সৃষ্টি করা হয়েছিল।” ([মুসলিম, হাদিস নং: ৮৫৪])
  • কেয়ামতের দিন: জুমার দিনই কেয়ামত সংঘটিত হবে। হজরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সাঃ) বলেছেন, “সকল চিহ্নের মধ্যে সবচেয়ে প্রথম হবে জুমার দিন লুপ্ত হওয়া।” ([মুসলিম, হাদিস নং: ৮৫৫])

মহিলাদের শুক্রবারের আমল:

ইসলামে জুমার দিন বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। এই দিনে মুসলমানরা জুমার নামাজ আদায় করে, জ্ঞান অর্জন করে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য লাভের চেষ্টা করে। মহিলাদের জন্যও জুমার দিন বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।

এই দিনে মহিলারা বিভিন্ন আমল করার মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারেন।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ আমল নীচে উল্লেখ করা হলো:

১. জুমার গোসল: জুমার দিন গোসল করা সুন্নত। মহিলাদের জন্যও জুমার গোসল করা উচিত।

২. জুমার নামাজ: জুমার নামাজ মুসলমানদের জন্য ফরজ। মসজিদে গিয়ে জামায়াতে জুমার নামাজ আদায় করা সবচেয়ে উত্তম। তবে, মহিলারা যদি মসজিদে যেতে না পারেন, তাহলে ঘরে বসে জুমার নামাজ আদায় করতে পারেন।

৩. তিলাওয়াত: জুমার দিন তিলাওয়াতের গুরুত্ব অনেক বেশি। মহিলারা জুমার দিন বিশেষ করে সূরা ইয়া-সীন ও সূরা কাহাফ তিলাওয়াত করতে পারেন।

৪. দোয়া: জুমার দিন দোয়া কবুলের সময়। মহিলারা জুমার দিন বিশেষ করে নিজেদের, পরিবার, সমাজ এবং উম্মাহর জন্য দোয়া করতে পারেন।

৫. জ্ঞান অর্জন: জুমার দিন জ্ঞান অর্জনের চেষ্টা করা উচিত। মহিলারা ইসলামী জ্ঞান, নীতিশাস্ত্র, ইত্যাদি বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে পারেন।

৬. সৎকর্ম: জুমার দিন সৎকর্ম করার চেষ্টা করা উচিত। মহিলারা গরিব-মিসকিনদের সাহায্য করতে পারেন, এতিমদের প্রতি সহানুভূতি দেখাতে পারেন, ইত্যাদি।

৭. পরিবারের সাথে সময় কাটানো: জুমার দিন পরিবারের সাথে সময় কাটানো উচিত। মহিলারা পরিবারের সদস্যদের সাথে গল্প করতে পারেন, খেলাধুলা করতে পারেন, ইত্যাদি।

৮. পর্দা: জুমার দিন পর্দার বিষয়ে বিশেষভাবে সতর্ক থাকা উচিত। মহিলারা বাইরে বের হওয়ার সময় যেন যথাযথ পোশাক পরেন এবং নিজেদের শরীর ঢেকে রাখেন।

উল্লেখ্য যে, এছাড়াও আরও অনেক আমল রয়েছে যা মহিলারা জুমার দিন করতে পারেন।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, আন্তরিকতার সাথে আল্লাহর সান্নিধ্য লাভের চেষ্টা করা।

ইসলামে জুমার দিনকে সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এর বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণ রয়েছে:

যে কারণে জুমার দিন শ্রেষ্ঠ

ধর্মীয় গুরুত্ব:

  • আল্লাহর নির্দেশ: পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা স্পষ্টভাবে জুমার দিনের গুরুত্ব বর্ণনা করেছেন। সূরা জুমার ৯-১০ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, “হে মুমিনগণ! যখন জুমার নামাজের জন্য আহ্বান করা হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের দিকে ধাবিত হও এবং বেচা-কেনা বর্জন কর। এটাই তোমাদের জন্য সর্বোত্তম, যদি তোমরা জানতে।”
  • নবীর হাদিস: জুমার দিনের ফজিলত সম্পর্কে প্রচুর হাদিস বর্ণিত হয়েছে। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন জুমা, যার দিন সূর্য উদয় হয়েছে। এই দিনে আদম (আঃ)-কে জান্নাতে প্রবেশ করানো হয়েছিল এবং এই দিনেই তাঁকে জান্নাত থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল।” (তিরমিযি)
  • জুমার নামাজ: জুমার নামাজ মুসলিমদের জন্য সপ্তাহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নামাজ। এই নামাজে অংশগ্রহণ করা প্রত্যেক পুরুষ মুসলিমের জন্য ফরজ।
  • দোয়া কবুল হওয়ার সম্ভাবনা: জুমার দিনের কিছু নির্দিষ্ট সময়ে দোয়া কবুল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। বিশেষ করে জুমার আখবারের সময় এবং আসরের পরের সময় দোয়া কবুল হওয়ার জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।

সামাজিক গুরুত্ব:

  • সাথকতা ও ঐক্য: জুমার নামাজে মুসলিমরা একত্রিত হয়ে আল্লাহর সামনে নতজানু হয়ে দোয়া ও প্রার্থনা করে। এটি মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে ঐক্য ও ভ্রাতৃত্ববোধ বৃদ্ধি করে।
  • শিক্ষা ও উপদেশ: জুমার খুতবায় ইসলামের শিক্ষা, নীতিবোধ ও সামাজিক বিষয়াদি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। এটি মুসলিমদের জ্ঞান ও চেতনা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
  • পাপ থেকে মুক্তি: জুমার দিন এক জুমা থেকে পরবর্তী জুমা পর্যন্ত (যদি কোন মহাপাপ না করা হয়) পূর্ববর্তী পাপগুলোর ক্ষমা লাভের সুযোগ থাকে।

শেয়ার করুন:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ সংক্রান্ত

আমার সকাল ২৪  ই – পেপার

 © All rights reserved 2024 Amar Sokal 24
x
x