“নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎক: এক বড় দলের সাক্ষাৎক সফল নির্বাচনের পরে”
লেখা:
নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎকে বিশ্লেষণকারী জনগণ মনে করছে সফল নির্বাচন এবং ভোটারদের সাথে একটি শান্তিপূর্ণ পরিবেশে হয়েছে। বিশ্লেষকরা মনে করছেন যে, এই নির্বাচনে সকল ধরনের অভিযোগ ছাড়াই ভোটারের উপস্থিতিতে বড় অর্জন হয়েছে। এটি আদর্শমান নির্বাচন হিসেবে মনে রক্ষা করা হচ্ছে।
সাক্ষাৎক বিশ্লেষকরা মনে করছেন যে, বিএনপি না আসার পরও ৪০ শতাংশের বেশি ভোটার উপস্থিতিকে আদর্শমান হিসেবে দেখা হবে। এ ছাড়া নির্বাচনের পরদিনেই আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার সঙ্গে ক্ষমতাধর দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎকে দেখা হচ্ছে নতুন সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার করার ইঙ্গিত হিসেবে।
এ নিয়ে যত্নের সাথে, বিশ্লেষকরা মনে রাখছেন যে, ভোটের পর শান্তিপূর্ণ পরিবেশ, অভিযোগের অভিজ্ঞান না হওয়া এবং আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের ইতিবাচক মতামত একটি ভালো নির্বাচনের মাপকাঠি হিসেবে থাকবে। আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি উভয় দলের অংশগ্রহণ থাকা ৫ম, ৭ম ও ৮ম জাতীয় নির্বাচন তুলনায় নিয়ে এবারের ভোটার উপস্থিতিও আদর্শ মানের বলে মনে করে বিশ্লেষকরা।
নির্বাচনের পর বিশ্লেষকরা আতশের কাচের তলায় নানা নিরিখে বিচার-বিশ্লেষণ করছেন। বিশ্লেষকরা মনে করছেন যে, এই নির্বাচন একটি প্রতিকূল অবস্থার মধ্যে বড় একটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বর্জন এবং প্রতিহত করার জন্য প্রস্তুত ছিল। তারা নানা পদক্ষেপ নিয়েছে, তারপরও একটা সু
ষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন হয়েছে, সেটাই বড় কথা।
এ দিকে নির্বাচনের পর পরাশক্তি দেশগুলোর শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানানো, নির্বাচনের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকরা।