“বাহ্যিক বাহিনীগুলি নির্বাচনের জন্য ১৩ দিন মোতায়েনে দেওয়া হবে, এবং এই সময়ে আরও অন্যান্য বাহিনীর সদস্যরা মাঠে থাকবে। রাজনৈতিক-৬ পরিপত্রে এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়েছে।
এই পরিপত্রে জানানো হয়েছে, প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে ১৫ থেকে ১৭ জন নিরাপত্তা রক্ষাকারী নিয়োগ দেওয়া হবে। নির্বাচনের দিনে পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, আর্মড পুলিশ, আনসার ব্যাটালিয়ন ও কোস্টগার্ড সহ বিভিন্ন বাহিনী এবং সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা ভোটের আগে এবং পরে প্রায় ১৩ দিনের জন্য মোতায়েনে থাকবে। মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে আইন শৃঙ্খলাবাহিনী, বাহিনী ও সশস্ত্র বাহিনী ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করবে। মেট্রোপলিটন এলাকায় পুলিশ ও আনসারের নিরাপত্তা রক্ষাকারী সদস্যদের সংখ্যা নির্দিষ্ট করা হয়েছে। সাধারণ ও গুরুত্বপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে তাদের সমবেদনশীলতা বৃদ্ধির জন্য তাদের নিয়োগ করা হয়েছে।
এছাড়া, নারী ও পুরুষ ভোটকেন্দ্রে নারী এবং পুরুষ অঙ্গীভূত আনসার নিয়োগ করা হবে। প্রায় সকল ভোটকেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলাসহ বিভিন্ন বাহিনী রিটার্নিং অফিসারের সাথে সমন্বয় করে তাদের সংখ্যা নির্ধারণ করা হবে। এই বাহিনীরা আগামী ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত কাজ করবে।”