রোববার, ৭ জানুয়ারি, সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত, দেশবাসীদের ২৮টি দলের মধ্যে পছন্দ করতে সক্ষম হবেন এবং মূল্যবান একটি ভোট দেবেন। এবারের নির্বাচনে আমন্ত্রিত ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৮৯ হাজার ২৮৯ ভোটার মাধ্যমে পরবর্তী সরকার নির্বাচিত হবে।
এই নির্বাচনে অংশ নেবে ২৮টি দল, যেগুলির মধ্যে দলীয় প্রার্থী ১ হাজার ৫৩৪ জন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী ৪৩৬ জন।
এই নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য অত্যন্ত প্রস্তুতি নেয়েছে প্রতিদল, যেগুলির মধ্যে আওয়ামী লীগ ২৬৬ জন প্রার্থী দিয়েছে, যেখানে জাতীয় পার্টি ২৬৫ জন প্রার্থী প্রেরণ করেছে। অন্যান্য দলের প্রার্থী সংখ্যা হলো:
– আওয়ামী লীগ (নৌকা): ২৬৬ জন
– জাতীয় পার্টি (লাঙ্গল): ২৬৫ জন
– জাকের পার্টি (গোলাপ ফুল): ২১ জন
– তৃণমূল বিএনপি (সোনালী আঁশ) : ১৩৫ জন
– ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (আম): ১২২ জন
– বাংলাদেশ কংগ্রেস (ডাব): ৯৬জন
– জাসদ (মশাল): ৬৬ জন
– বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (একতারা): ৭৯ জন
– বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট (ছড়ি): ৬৩ জন
– বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ (টেলিভিশন): ৪৫ জন
– বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন-বিএনএম (নোঙ্গর): ৫৬ জন
– বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশন (ফুলের মালা): ৩৮ জন
– ইসলামী ঐক্যজোট (মিনার): ৪২ জন
– ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ (চেয়ার): ৩৯ জন
– বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট (মোমবাতি): ৩৭ জন
– কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ (গামছা): ৩০ জন
– বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার
্টি (হাতুড়ি): ২৬ জন
– গণফ্রন্ট (মাছ): ২১ জন
– জাতীয় পার্টি-জেপি (বাই সাইকেল): ১৩ জন
– বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি (হাতঘড়ি): ১৬ জন
– বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন (বটগাছ): ১১ জন
– বিকল্প ধারা বাংলাদেশ (কুলা): ১০ জন
– বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (কাঁঠাল): ৫ জন
– গণতন্ত্রী পার্টি (কবুতর): ১০ জন
– গণফোরাম (উদীয়মান সূর্য): ৯ জন
– বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল (চাকা): ৪ জন
– বাংলাদেশ ন্যশনাল আওয়ামী পার্টি-ন্যাপ (কুঁড়েঘর): ৫ জন
– বাংলাদেশ মুসলিম লীগ-বিএমএল (হাত পাঞ্জা): ৪ জন
– স্বতন্ত্র ৪৩৬ জন।
রোববার (৭ জানুয়ারি) সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।