1. amarsokal24news@gmail.com : Amar Sokal 24 : Amar Sokal 24
গ্রামাঞ্চল থেকে হারিয়ে যাচ্ছে ধান সংরক্ষণের বাঁশের তৈরি (গোলা) - আমার সকাল ২৪ |
২১শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ| ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| হেমন্তকাল| বৃহস্পতিবার| সন্ধ্যা ৭:১৭|
ব্রেকিং নিউজ:
জগন্নাথপুর উপজেলা জামায়াতের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ও মজলিশে শূরা গঠন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ আহত -১০ ব্রিটিশ বাংলা এডুকেশন ট্রাস্ট রিসোর্স সেন্টারে শিক্ষার্থীদের সাথে মতবিনিময় সভা জুলাইয়ের আন্দোলন শুধু ভোটের অধিকারের জন্য হয়নি: সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ শান্তিগঞ্জে দু-পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৪০ রাজশাহীতে ভুল সিজারের কারনে প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগ বগুড়ায় মাদক সহ ০৫ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার। জগন্নাথপুর বেইলি সেতুর পাটাতন ভেঙে আটকে গেলো ট্রাক, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন পুলিশের অভিযানে ২০০ বোতল বিদেশি মদসহ ১ জন গ্রেফতার। সরকারি জায়গা দখল করে বিএনপি নেতাদের অবৈধ দোকান নির্মাণ নওগাঁয় আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে হত্যাচেষ্টা মামলা, বগুড়া থেকে আটক ১ ধর্মপাশায় তিনজন মাদকসেবীকে কারাদণ্ড মাধবপুরে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির নামে বরাদ্দকৃত দোকানের ভাড়া উত্তোলন নিয়ে ধোঁয়াশা :তদন্তের দাবি! প্রেমের টানে পটুয়াখালীর দশমিনায় শ্রীলঙ্কান যুবক ক্লাস ফাঁকি দেওয়া ৯ শিক্ষার্থীদের আটক করে পরে অভিভাবকের জিম্মায় ছাড়লো ডিবি জগন্নাথপুরে হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি ম্যাটস শিক্ষার্থীদের হাহাকার: অবহেলার শিকার হয়ে আছে ভবিষ্যতের স্বাস্থ্যসেবকরা! নওগাঁয় ককটেল বিস্ফোরণ ৪০ জনের নামে মামলা, আটক ৩ হবিগঞ্জ বিজ্ঞান মেলা: শিক্ষার মান উন্নয়নে সোলেমান মিয়ার উদ্যোগ রাজশাহীতে সাংবাদিকদের সাথে জেলা প্রশাসক (ডিসি ) সাহেবের পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা

গ্রামাঞ্চল থেকে হারিয়ে যাচ্ছে ধান সংরক্ষণের বাঁশের তৈরি (গোলা)

আহসান হাবীব
  • আপলোডের সময় : সোমবার, মে ১৩, ২০২৪,
গ্রামাঞ্চল থেকে হারিয়ে যাচ্ছে ধান সংরক্ষণের বাঁশের তৈরি (গোলা)
গ্রামাঞ্চল থেকে হারিয়ে যাচ্ছে ধান সংরক্ষণের বাঁশের তৈরি (গোলা)

গ্রামাঞ্চল থেকে হারিয়ে যাচ্ছে ধান সংরক্ষণের বাঁশের তৈরি (গোলা)

 

আহসান হাবীব
গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি,

 গ্রামাঞ্চলে ধান সংরক্ষণের জন্য ঐতিহ্যবাহী বাঁশের তৈরি বড় পাত্র, যা গোলা নামে পরিচিত, এখন বিলুপ্তির পথে। ডুলি বা বেড় নামেও পরিচিত এই গোলা, এক সময় গ্রামের গৃহস্থ পরিবারের খাদ্য নিরাপত্তার প্রতীক ছিল।

ধানের মৌসুমে, ধান কেটে শুকিয়ে গোলায় সংরক্ষণ করা হত। প্রয়োজনে, ধান বের করে ভেঙে চাউলে রূপান্তর করা হত।

গোলা শুধু ধান সংরক্ষণের জন্যই ব্যবহৃত হত না। টাকার প্রয়োজন হলে, গোলা থেকে ধান বিক্রি করে আয়ও করা হত। এমনকি, চোর-ডাকাতের ভয়ে, মূল্যবান জিনিসপত্রও গোলায় লুকিয়ে রাখা হত।

কিন্তু আধুনিকতার ছোঁয়ায়, গোলার ব্যবহার দিন দিন কমে আসছে। বাঁশের অভাব, গোলা তৈরির উচ্চ খরচ, এবং স্থায়ী বিকল্পের আবির্ভাব এর প্রধান কারণ।

প্লাস্টিকের ড্রাম এবং টিনের গোলা এখন বেশি জনপ্রিয়। এগুলো টেকসই, চুরির ঝুঁকি কম, এবং ঘরের বাইরেও রাখা যায়

ফলে, গোলা তৈরির ঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছেকারিগররা এই পেশা ছেড়ে অন্য পেশায় চলে যাচ্ছে। নতুন প্রজন্ম এই পেশায় আগ্রহী নয়।

এই ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য, প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। বাঁশ চাষ বৃদ্ধি, গোলা তৈরির প্রশিক্ষণ প্রদান, এবং গোলার ব্যবহারে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।

গোলা শুধু একটি ধান সংরক্ষণের পাত্র নয়, এটি বাংলার গ্রামীণ ঐতিহ্যের একটি অংশ। এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখা আমাদের সকলের দায়িত্ব।

 

আরও #:

  • একটি বড় গোলায় ৩০ থেকে ৪০ মন, মাঝারি সাইজের গোলায় ২০ থেকে ৩০ মন, এবং একটি ছোট গোলায় ১০ থেকে ২০ মন ধান সংরক্ষণ করা যায়।
  • ইদুঁরের উপদ্রবের কারণে অনেকে গোলা ব্যবহার বন্ধ করে দিয়েছেন।
  • টিনের ড্রাম এবং প্লাস্টিকের গোলা পরিষ্কার করা সহজ, যা গোলার তুলনায় বেশি সুবিধাজনক।

শেয়ার করুন:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ সংক্রান্ত

আমার সকাল ২৪  ই – পেপার

 © All rights reserved 2024 Amar Sokal 24
x
x