কোটা আন্দোলন কারী রিয়াজুল ফরাজী হত্যা মামলায় গজারিয়ায় উপজেলা থেকে আজ যারা আটক হলেন
বৃহস্পতি বার (৩আগষ্ট)দিবাগত রাতে জেলা পুলিশ অভিযান পরিচালনা করে সাধারণ আওয়ামী লীগের সমর্থক (১) মো. তোতা মিয়া বেপারী (৫২) পিতা-মৃত বনব আলী বেপারী সাং- হোসেন্দী, (২) আব্দুল মান্নান (৪২), পিতা- বাতেন, সাং- আনারপুরা, (৩) নুরে আলম (৩৫), পিতা – মতিন মিজি, সাং- আনারপুরা, (৪) মিঠুন মোল্লা (৩৫), পিতা- দুলাল মোল্লা, সাং- হোসেন্দী, (৫) হারেছ মোস্তফা, পিতা- মৃত আব্দুল আওয়াল প্রধান, সাং- হোসেন্দী, সর্ব থানা গজারিয়া, জেলা- মুন্সীগঞ্জকে আটক করে।
পরবর্তীতে তাদের ০৪(আগষ্ট) ২০২৪ তারিখে মুন্সীগঞ্জ সুপার মার্কেটের সামনে সংঘটিত রিয়াজুল ফরাজী হত্যা মামলায় আসামী করে গ্রেফতার দেখিয়ে জেল হাজতে প্রেরণ করেন।
আটক নুরে আলম এর স্ত্রী মরিয়ম আক্তার বলেন,আমার স্বামী সাধারণ একজন মানুষ, আওয়ামী লীগের সাধারণ একজন সমর্থক,উনার নামে কোন মামলাও ছিল না হঠাৎ গতকাল রাতে ধরে এনে মার্ডার মামলায় আসামি করে দিল,আমি এখন কোথায় যাব,কার কাছে যাবো।
প্রশ্ন হলো যারা গত ১৬বছর দলকে বেঁচে চললো তাদের আটক না করে যদি সাধারণ আওয়ামী লীগের কর্মী,সমর্থকদের আটক করে হত্যা মামলা দেওয়া হয় তাহলে রাষ্ট্রীয় স্থিতিশীলতা আর ফিরে আসার সুযোগ কই!
এই অসহায় নেতা কর্মীদের পাশে দাঁড়ানো মত কোন নেতাকে কি এখন খোঁজে পাওয়া যাবে????