**কোভিড-১৯ নতুন ভ্যারিয়েন্ট (জেএন.১) এর বৃদ্ধি এবং মাস্ক ব্যবহারের পরামর্শ:**
**ধারাবাহিক সংক্রমণের চেষ্টা করা হচ্ছে**
শনিবার, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সমন্বিত নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র থেকে একটি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে যে, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কোভিড-১৯-এর নতুন ভ্যারিয়েন্ট (জেএন.১) এর সংক্রমণ বাড়ছে। এ কারণে উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে, যেমন হাসপাতাল, চিকিৎসা কেন্দ্র, এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা, যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাদেরকে মাস্ক ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
**চতুর্থ ডোজ টিকা প্রদান সুপারিশ**
উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের জন্য বিশেষভাবে চতুর্থ ডোজ কোভিড-১৯ টিকা নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। সার্জারি অথবা অন্য কোনো রোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে কেবল কোভিড-১৯ লক্ষণ বা উপসর্গ থাকলেই কেভিড-১৯ পরীক্ষা করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
**মাস্ক ব্যবহারে সতর্কতা**
একইসঙ্গে মাস্ক ব্যবহারের পরামর্শ দিতে মোটরি হয়েছে, যাতে সহজেই সতর্কতা অনুসরণ করা যায়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডাঃ নাজমুল ইসলাম বলেছেন, “যারা হাসপাতালে কাজ করে, যাদের শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের সমস্যা রয়েছে, যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাদের ক্ষেত্রে মাস্ক পরিধানের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। সামগ্রিক সতর্কতা দেওয়া হয়নি।”
**টিকার প্রস্তুতি এবং বিতরণ**
টিকার সংক্রান্ত তথ্যে অধিদপ্তরের পরিচালক ডাঃ নাজমুল ইসলাম জানান, প্রতি সাত লাখ ফাইজার টিকা দেশে এসেছে এবং এই টিকাগুলো হাসপাতাল কর্মী এবং ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে প্রথম প্রাথমিকভ
াবে প্রদান করা হবে। এর মাধ্যমে তাদের সুরক্ষিত থাকা নিশ্চিত করা হবে।
**বিকেন্দ্রিত টিকা বিতরণের প্রয়োজনীয়তা**
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দেশের সবাইকে টিকা দেওয়া হবে কি না সে সংক্ষেপে মন্তব্য দেওয়া হয়েছে, “সেটার হয়তো প্রয়োজন হবে না।”
**করোনা প্রতিরোধে জনগণের মূল্যবান অবদান প্রশংসা**
এই সময়ে অসংখ্য স্বাস্থ্যকর্মীর মূল্যবান অবদানের জন্য প্রশংসা ও আবারও একটি ধন্যবাদ প্রদান করা হয়েছে। তাদের সঙ্গে জনগণের একাধিক উদারতা ও সহযোগিতার মাধ্যমে করোনা প্রতিরোধে প্রয়াণ হচ্ছে।