ধর্মীয় গ্রন্থ ও হাদিস থেকে আয়াতুল কুরসির ফজিলত নিম্নরূপ:
১. কোরআনের সেরা আয়াত: হাদিসে নবী (সাঃ) বলেছেন, “কোরআনের সেরা আয়াত হলো আয়াতুল কুরসি। এতে আল্লাহর গুণাবলীর সারসংক্ষেপ রয়েছে।” (তিরমিযি: ২৮৭৮)
২. জান্নাতের দরজা খোলে: যে ব্যক্তি প্রতিদিন নিয়মিত আয়াতুল কুরসি তেলাওয়াত করবে, তার জন্য জান্নাত প্রবেশের দরজা খুলে যাবে। (তিরমিযি: ২৮৭৭)
৩. ঘুমের সময় জিন-শয়তান দূরে থাকে: ঘুমাতে যাওয়ার সময় আয়াতুল কুরসি তেলাওয়াত করলে সমস্ত খারাপ জিন ও শয়তান দূরে থাকে। (তিরমিযি: ২৮৭৫)
৪. যাত্রা নিরাপদ ও শুভ: যে ব্যক্তি যাত্রা শুরু করার সময় আয়াতুল কুরসি তেলাওয়াত করবে, তার যাত্রা নিরাপদ ও শুভ হবে। (জামে আত-তিরমিযি: ২৮৭৬)
৫. বিপদ থেকে রক্ষা: যে ব্যক্তি কোনো বিপদে পড়লে আয়াতুল কুরসি তেলাওয়াত করবে, আল্লাহ তাকে সেই বিপদ থেকে রক্ষা করবেন। (ইবনে মাজাহ: ৩৮০৫)
৬. ১০ নেক আমল: যে ব্যক্তি প্রতিদিন ১০ বার আয়াতুল কুরসি তেলাওয়াত করবে, তার জন্য ১০টি নেক আমল লেখা হবে। (তিরমিযি: ২৮৭৯)
৭. মনের শান্তি: আয়াতুল কুরসি তেলাওয়াত করলে মনের শান্তি ও প্রশান্তি লাভ হয়।
৮. রিজিক বৃদ্ধি: আয়াতুল কুরসি তেলাওয়াত করলে রিজিক বৃদ্ধি পায়।
৯. ঋণ পরিশোধে সহায়তা: যে ব্যক্তি ঋণ পরিশোধে অসুবিধায় পড়লে নিয়মিত আয়াতুল কুরসি তেলাওয়াত করলে আল্লাহ তার ঋণ পরিশোধে সহায়তা করবেন। (তিরমিযি: ২৮৮০)
১০. মৃত্যুর সময় সহজতা: মৃত্যুর সময় আয়াতুল কুরসি তেলাওয়াত করলে মৃত্যু হবে সহজ ও মৃদু। (তিরমিযি: ২৮৮১)
১১. কবর থেকে বের হওয়ার সময় সহায়তা: কবর থেকে বের হওয়ার সময় আয়াতুল কুরসি তেলাওয়াত করলে আল্লাহ তাকে সহায়তা করবেন। (তিরমিযি: ২৮৮২)
১২. হিসাবের সময় সহায়তা: আয়াতুল কুরসি তেলাওয়াতকারীকে আল্লাহ আখেরাতের হিসাবের সময় সহায়তা করবেন। (তিরমিযি: ২৮৮৩)
আরও অনেক ফজিলত:
ঋণ পরিশোধে সহায়তা: (তিরমিযি: ২৮৮০) ,মৃত্যুর সময় সহজতা: (তিরমিযি: ২৮৮১) ,কবর থেকে বের হওয়ার সময় সহায়তা: (তিরমিযি: ২৮৮২) ,হিসাবের সময় সহায়তা: (তিরমিযি: ২৮৮৩) ,জান্নাতে উচ্চ মর্যাদা: (তিরমিযি: ২৮৮৪) ,হিফজ বা মুখস্থ করার ফজিলত: ,সন্তানের হেফázat বা রক্ষা: , শয়তানের প্রতিরোধ: , বরকত বৃদ্ধি: , আগুন থেকে মুক্তি।
হাদিসে আয়াতুল কুরসি দিনে-রাতে বারবার পড়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মুমিনের কর্তব্য, এই পবিত্র আয়াতটিকে প্রতিদিনের অজিফা বানিয়ে নেওয়া।
কয়েকটি নির্দিষ্ট সময় রয়েছে যখন আয়াতুল কুরসি পাঠ করা বিশেষভাবে ফজিলতপূর্ণ বলে মনে করা হয়:
এছাড়াও, যেকোনো সময় আয়াতুল কুরসি পাঠ করা যেতে পারে। আল্লাহর কাছে দোয়া করার সময়, কোরআন তেলাওয়াত করার সময়, বা শুধুমাত্র নিজেকে আল্লাহর স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য এটি পাঠ করা যেতে পারে।
হাদিস অনুযায়ী, বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় আয়াতুল কুরসি পড়লে বেশ কিছু ফজিলত পাওয়া যায়।
আল্লাহর রক্ষা লাভ: হজরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত হয়েছে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “যে ব্যক্তি ঘর থেকে বের হওয়ার সময় আয়াতুল কুরসি পড়বে, তার জন্য আল্লাহ একজন ফিরিশতা নিযুক্ত করবেন, যে তাকে রক্ষা করবে যতক্ষণ না সে ঘরে ফিরে না আসে।” ([সহীহ তিরমিযী, হাদিস নং: ২৮০৭])
গুণাগুণ বৃদ্ধি: হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত হয়েছে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “যে ব্যক্তি নিয়মিত আয়াতুল কুরসি পড়বে, তার ঈমান ও আমল দৃঢ় হবে।” ([সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং: ২৮২৫])
জান্নাত লাভ: হজরত আবু বকর (রাঃ) থেকে বর্ণিত হয়েছে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “যে ব্যক্তি প্রতিদিন সকালে ও বিকেলে একবার করে আয়াতুল কুরসি পড়বে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।” ([আল-মু’জামুল কবীর, হাদিস নং: ৩০৭১])
আয়াতুল কুরসির মূল বিষয়বস্তু হল:
Just wish to say your article is as amazing. The clarity in your post is just spectacular and i caan assume you aare an expert on this subject.
Fine with your permission let me tto grab your feed to
keep up to date with forthcoming post. Thanks a million and please carry on the enjoyable work. https://Ukrain-Forum.Biz.ua/
Just wizh to say your article is aas amazing. Thee clarity in your post is
just spectacular and i can assume you are an expert on this subject.
Fine with your permission let me to grab your feed to keeep up to
dat with forthcoming post. Thanks a million aand please carry on the enjoyable work. https://Ukrain-Forum.Biz.ua/