আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উল্লেখ করেছেন যে, তাদের জনগণের ভোটে বিশ্বাস রাখা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তাঁরা বিশ্বাস করেন যে, ভোট চুরির মাধ্যমে কেউ কোনও ক্ষমতায় আসতে পারবে না।
শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার অধিকার অর্জন করেছে। তিনি বলেন, তাঁরা যাকে খুশি তাকে ভোট দেবেন। এটি তাদের স্লোগান।
শেখ হাসিনা আরও বলেন, দেশের মানুষ শান্তির অধিকারে আছেন যেতে আওয়ামী লীগ ক্ষমতা গ্রহণ করেছে। তিনি দাবি করেন যে, বিএনপির চুরি, দুর্নীতি এবং সন্ত্রাসের কারণে জনগণ বিএনপি প্রত্যাখ্যান করেছে। তাঁরা মানুষের হত্যা, পুড়ানোর সত্ত্বেও মানুষ শুধু জানেন।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, তাদের জনগণের ভোটের অধিকা প্রতিষ্ঠা করেছে। তিনি বলেন, বিএনপি ভোট চুরি করে ক্ষমতা অর্জন করেছিল। জিয়া-এরশাদের শাসনামলে হাইকোর্ট অবৈধ ঘোষণা করেছে।
বিএনপির প্রাপ্তবয়স্ক চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি সরকারপ্রধানের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, তিনি শুনেছেন যে, সে জুয়া খেলে টাকা উপার্জন করে। সে টাকা দিয়ে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের জনগণ একমাত্র শক্তির উৎস। বাবার মতো তিনি জীবন উৎসর্গ করতে প্রস্তুত। তিনি দাবি করেন, বোমা বা গ্রেনেড কিছুই তাঁকে থামতে পারবে না।
আওয়ামী লীগ সভাপতি ঢাকার বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের চিত্র তুলে ধরেন। এই উন্নয়নের ফলে ঢাকাবাসীরা আবার আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে ভোট দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেন তাঁরা।
এই সংবাদের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিষ্ঠান, প্রাজাপত্রিক, এবং বিপক্ষের সমালোচনা দ্বারা আওয়ামী লীগের ক্ষমতা স্থায়ী এবং ভোট চুরি করার প্রয়োজন নেই বলে জানান।