পরিচয় ও দাম্পত্য জীবন:
টিকটকের মাধ্যমে পরিচয়ের পর, আবিদা তার স্বামী ও সন্তানকে ত্যাগ করে টিকটকার রাসেলের সাথে নতুন জীবন শুরু করেন।
সংঘাত ও নির্যাতন:
যুগলবন্দি হওয়ার পর থেকেই সন্দেহ ও অবিশ্বাসের কারণে তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। একপর্যায়ে, রাসেল আবিদাকে অমানবিকভাবে শারীরিক নির্যাতন করতে থাকেন।
মৃত্যু ও হাসপাতাল:
নির্যাতনের শিকার হয়ে মৃত্যুমুখে পৌঁছানো আবিদাকে মুমূর্ষু অবস্থায় কয়েকটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। অবস্থা বেগতিক দেখে, রাসেলের মা ও বোন ভুয়া পরিচয় দিয়ে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভর্তি করে পালিয়ে যান।
গ্রেফতার ও স্বীকারোক্তি:
সিসিটিভি ফুটেজ ও জাতীয় পরিচয়পত্রের মাধ্যমে আবিদার আসল পরিচয় উন্মোচিত হয়। রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন জানান, এই তথ্যের ভিত্তিতেই রাসেল, তার মা এবং পলাতক বোনকে গ্রেফতারের জন্য অভিযান চালানো হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে রাসেল ও তার মা আবিদাকে হত্যার কথা স্বীকার করেন।
বর্তমান অবস্থা:
পুলিশ রাসেল ও তার মাকে গ্রেফতার করেছে। রাসেলের পলাতক বোনকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।