ঋতু পরিবর্তনের সাথে ঠাণ্ডা-জ্বরের প্রকোপ বাড়ছে এবং অনেকেই হুটহাটে ভাইরাসজনিত জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে। এই ভাইরাসজনিত জ্বর থেকে সুরক্ষার জন্য কিছু হারবাল উপাদান সবচেয়ে দায়িত্বশীল। এসব খেলে ঠাণ্ডা-জ্বর হতে পারে ভালো হয়ে যায় এবং অস্ত্রোপচার অথবা ঔষধ খাওয়ার প্রয়োজন হতে পারে না।
জ্বরের ক্ষেত্রে অনেকে ঘরোয়া চিকিৎসা করতে পছন্দ করেন। এটি সহজ, প্রাকৃতিক এবং প্রভাবশালী হতে পারে। জ্বরের সাধারণ প্রতিকার হিসেবে নিচের কিছু ঘরোয়া উপায় দেওয়া হলো:
১. **শারীরিক ঠান্ডা কমানো**: জ্বরে হাইড্রেশন অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাপমাত্রা কমাতে হাইড্রেশন বজায় রাখা উচিত। পর্যাপ্ত পানি খাবার নানা উপায় যেমন কুল হাওয়া, গরম পানি, সাদা শরবত ইত্যাদি প্রয়োজন।
২. **বিশেষ খাবার ও চা**: কিছু খাবার ও চা জ্বরে মানুষের অবস্থা ভালো করতে সাহায্য করতে পারে। আদা, সুন্দরীয় বাতাশি ও কালোজিরা দিয়ে বানানো চা খেলে জ্বর নিয়ে কিছু লাভ হতে পারে। তাদের মধ্যে অন্যত্র অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে হানিমুনে জ্বর বিশেষজ্ঞ দেখায়।
এই ধরনের ব্যবস্থা করা মৌলিকভাবে জ্বর সামগ্রিক অবস্থা প্রশান্ত করতে সাহায্য করতে পারে, তবে এটি নির্দিষ্ট চিকিৎসা প্রদানের বিকল্প নয়। যদি জ্বর ধারণ করা হয় অথবা অবস্থাটি অত্যন্ত মজাক আরোহ করে তাহলে তা বিশেষজ্ঞের মাধ্যমে পরীক্ষা করা উচিত।
জ্বর হলে ঘরোয়া চিকিৎসা করার জন্য কিছু প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে যা সাধারণভাবে জ্বর নিরাময়ে সাহায্য করতে পারে:
1. **প্রচুর পানি পান করা**: জ্বরের সময় হাইড্রেশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রচুর পানি খাওয়া প্রয়োজন যাতে শরীরের হাইড্রেশন বজায় থাকে।
2. **গরম পানি বা বোতলের বাঁধা**: গরম পানি বা বোতলের বাঁধা মাথার উপর রেখে প্রতি কিছু সময় ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি ব্যথা ও মাথাব্যথার সাথে সাহায্য করতে পারে।
3. **শীতল গোসল বা হাইড্রোথেরাপি**: শীতল গোসল করা বা হাইড্রোথেরাপি জ্বর কমাতে সাহায্য করতে পারে। শীতল জলে গোসল করে মাথার তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং জ্বর শান্ত করা যেতে পারে।
4. **আদা ও শুকনো মধুর চা**: আদা ও মধু যুক্ত চা একটি সাধারণ উপায় যা জ্বর নিরাময়ে সাহায্য করতে পারে।
5. **প্যারাসিটামল বা ইবুপ্রোফেন**: যদি জ্বর বেশি হয় বা ব্যথা থাকে তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে প্যারাসিটামল বা ইবুপ্রোফেন খাওয়া যেতে পারে।
এই সব ঘরোয়া উপায়ই শারীরিক অবস্থা সামগ্রিকভাবে সুধারে এবং জ্বর শান্ত করে তোলে। তবে, এই চিকিৎসাগুলি প্রাথমিক মাধ্যমিক চিকিৎসা মাত্র এবং যদি অবস্থাটি গুরুত্বপূর্ণ বা জ্বর ধারণ করা হয় তাহলে তা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ প্রয়োজন।