পাতলা পায়খানা ও বমি হলে করণীয়

৪/৫ বার যদি পাতলা পায়খানা হয় তাহলে নিচের ওষুধ গুলা খেয়ে নিতে পারেন

Tab-Metro 400mg

1+0+1 দিনে 2 টা  করে।

Tab- Fa0tack

1+0+1 দিনে 2 টা  করে।

Tab- xinc

1+0+1 দিনে 2 টা  করে।

   যদি পেটে ব্যাথা থাকে তাহলে,

Tab- Algin

  1+1+1 দিনে 2/3  টা করে।

  Tab- Emistat 8 mg যদি বমি থাকে

  1+0+1 দিনে ২ টা করে।

১) ব্রাউন রাইস: ব্রাউন রাইসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা মলকে শক্ত করতে সাহায্য করে এবং ডায়রিয়ার লক্ষণগুলি উপশম করতে পারে।

২) আলু: আলুতেও প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে এবং এটি পটাশিয়ামের একটি ভালো উৎস, যা ডায়রিয়ার কারণে হওয়া ইলেক্ট্রোলাইটের ঘাটতি পূরণে সাহায্য করতে পারে।

৩) কলা: কলা পটাশিয়ামের আরেকটি ভালো উৎস এবং এতে পেকটিন নামক একটি পদার্থ থাকে যা মলকে শক্ত করতে সাহায্য করতে পারে।

৪) সেব: সেব পেকটিনের আরেকটি ভালো উৎস এবং এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা ডায়রিয়ার কারণে হওয়া পেটের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করতে পারে।

৫) আপেলসস: আপেলসসে পেকটিন এবং পটাশিয়াম থাকে এবং এটি ডায়রিয়ার সাথে যুক্ত পেটের ব্যথা এবং ডায়রিয়ার লক্ষণগুলি উপশম করতে সাহায্য করতে পারে।

৬) টোস্ট: টোস্টে কার্বোহাইড্রেট থাকে যা শরীরে শক্তি সরবরাহ করতে পারে এবং ডায়রিয়ার কারণে হওয়া দুর্বলতা কমাতে সাহায্য করতে পারে।

৭) মুরগির মাংসের রস: মুরগির মাংসের রসে প্রোটিন এবং ইলেক্ট্রোলাইট থাকে যা ডায়রিয়ার কারণে হওয়া দুর্বলতা এবং ডিহাইড্রেশন মোকাবেলা করতে সাহায্য করতে পারে।

৮) ডাল: ডালে প্রোটিন এবং ফাইবার থাকে যা ডায়রিয়ার কারণে হওয়া দুর্বলতা এবং পেটের গোলমাল কমাতে সাহায্য করতে পারে।

৯) দই: দইতে প্রোবায়োটিক থাকে যা হজম ব্যবস্থার স্বাস্থ্য উন্নত করতে এবং ডায়রিয়ার কারণে হওয়া ডায়রিয়ার লক্ষণগুলি উপশম করতে সাহায্য করতে পারে।

১০) নারকেলের পানি: নারকেলের পানিতে ইলেক্ট্রোলাইট থাকে যা ডায়রিয়ার কারণে হওয়া ডিহাইড্রেশন মোকাবেলা করতে সাহায্য করতে পারে।