আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত গভীর নিম্নচাপ শনিবার রাতেই ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। রোববার সকাল নাগাদ এটি অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে দেশের উপকূলে আঘাত হানতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ এর প্রভাবে ৭ থেকে ৮ ফুট জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা রয়েছে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান বলেছেন, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় ৮০ হাজার স্বেচ্ছাসেবক ও উপকূলে ৪ হাজার আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে।
আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড়ের গতিবেগ ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটারের বেশি হবে। এটি ভারতের সাগরাইল ও বাংলাদেশের খেপুপাড়ার মাঝ দিয়ে প্রবাহিত হবে।
দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। অতি দ্রুত মাছ ধরার ট্রলারগুলোকে উপকূল অঞ্চলে চলে আসতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে নিম্নলিখিত এলাকায় ব্যাপক বৃষ্টিপাত ও জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা রয়েছে: